কম্পিউটার - টিপস

কম্পিউটার টিপস

নেটওয়ার্ক - টার্ম - ফিক্স

নেটওয়ার্ক টার্ম ফিক্স

ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার হিসাবে কেন আমাদের চয়েজ করবেন

1

আমাদের প্যাকেজ সমূহ কর্পোরেট ও শেয়ার এবং ব্যবসায়িক

2

আমাদের ব্রডব্যান্ড সেবা কভারেজ এলাকা

3

হোম ইউজার ব্যান্ডউইথ

4

ডেডিকেটেড ব্যান্ডউইথ

5

রাউটার সেটআপ আইপি লিস্ট ।

6

ওয়াইফাই জোন ওয়াইফাই হটস্পট যে ভাবে আমরা সেটআপ করে থাকি

7

আমাদের ডেটা কমিউনিকেশন সার্ভিস & ডেটা কমিউনিকেশন সিস্টেম

8

আমাদের সিসিটিভি ক্যামেরা প্যাকেজ

9

স্যাটেলাইট ইন্টারনেট | ডিশ এন্টেনা থেকে ইন্টারনেট ?

10

নিজের বাসায় নিজের স্যাটেলাইট কেবল নেটওয়ার্ক বানাতে চান?

11

ফিঙ্গারপ্রিন্ট অ্যাটেনডেন্স মেশিন

12

About Us

13

Contact Us

14

মাইক্রোটিক - কনফিগার - টিপিস

টেক - লাইফ - হ্যাক

স্প্লাইসার মেশিন রিভিউ

নেটওয়ার্ক ডিভাইস রিভিউ

নেটওয়ার্ক ডিভাইস রিভিউ

স্মার্টফোন

আনক্যাটেগরি

টেরাবাইট সাইজের SSD এখন বাজারে, কিন্তু দাম শুনলে নিজেকে সামালাতে পারবেন না!

No comments

যেখানে সবকিছু এখন অনলাইন আর ক্লাউড নির্ভরশীল হয়ে উঠেছে, এই বাজারে হঠাৎ করেই ১০০ টেরাবাইট সাইজের সিঙ্গেল SSD ড্রাইভের দেখা পাওয়া খানিকটা অনাকাঙ্খিত ছিল। সিরিয়াসলি? ১০০ টেরাবাইট? এটা মারাত্মক পরিমাণে বড় স্টোরেজ সলিউশন!

আমি জানিনা পার্সোনাল কম্পিউটার এ কার এতো স্পেস প্রয়োজনীয় হতে পারে, যেখানে আমি ফটো স্টোরেজের জন্য গুগল ফটোস, ফাইলের জন্য গুগল ক্লাউড স্টোরেজ, মিউজিকের জন্য ডিজার (অফলাইন মিউজিকের যুগ আর নেই), মুভি/টিভি সিরিজের জন্য নেটফ্লিক্স ব্যাবহার করি। 


তো আমার জন্য ১০০ জিবি এর মতো ছোট লোকাল স্টোরেজ ই যথেষ্ট! যাইহোক, অনেকের ফাইল সাইজ হয়তো পাগলের মত বড় আকারের, তাদের উপরে টার্গেট করেই হয়তো এমন দৈত্যাকার ১০০ টেরাবাইট সাইজের SSD এর জন্ম!

নিম্বাস ডাটা নামক এক কোম্পানি বাজারে উন্মুক্ত করেছে এই ১০০ টেরাবাইট সাইজের SSD, যেটার রিটেইলার প্রাইস হচ্ছে ৪০,০০০ ইউএস ডলার বা প্রতি ৪০০ ডলার প্রতি টেরাবাইট। বাংলাদেশী টাকায় যেটা প্রায় ৩৪ লাখ টাকা! এখন বলুন, টাইটেল অনুসারে চোখের পানি ধরে রাখতে পারলেন কিনা?


তো এক কথায়, আপনার ইন্টারপ্রাইজ সলিউশন দরকার? কম জায়গার মধ্যে নিজস্ব ডাটা সেন্টার বানাতে চান? আপনার টাকার গাছ রয়েছে? হ্যাঁ, আপনি কিনতে পারেন এই ১০০ টেরাবাইট সাইজের মনস্টার ড্রাইভ। ৩.৫ ইঞ্চি সাইজের এই SATA ড্রাইভটি বর্তমানে দুনিয়ার সবচাইতে হাই ক্যাপাসিটি ড্রাইভ।


ড্রাইভটির ক্যাপাসিটি অনেক বেশি হলেও এর স্পীড আমাকে মোটেও বিস্মিত করতে পারে নি, এটা ফাস্ট বাট তেমন ফাস্টও না, এর থেকে বেশী ফাস্ট ড্রাইভ অলরেডি বাজারে রয়েছে। যাইহোক, আমি এখনো নিশ্চিত না কার এই ড্রাইভের দরকার লাগতে পারে, কিন্তু হেই, যদি দরকার লাগে তো জানলেন আপনার জন্য এমন সলিউশন রয়েছে!





ওয়েব ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোগ্রামিং

No comments



ওয়েব ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোগ্রামিং টিউটোরিয়াল 

ওয়েব ডিজাইন শিখতে যেসব জানতে হবে

এইচটিএমএল : এটা একটা মার্ক আপ ল্যাংগুয়েজ, প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ নয়, শেখা খুব সহজ।

সিএসএস : এটাও মার্ক আপ ল্যাংগুয়েজ

ফটোশপ : এখানে যে মুল কাজটি শিখতে হবে তাহল পিএসডি থেকে এইচটিএমএল টেমপ্লেট (PSD to HTML) বানানো এছাড়া ব্যানার, বাটন, এনিমেশন তৈরী করা এসব জানতে হবে।

অতিরিক্ত হিসেবে ফ্ল্যাশ দিয়ে এনিমেশন তৈরী করা শিখতে পারেন।

যেভাবে ওয়েব ডিজাইন শিখবেন

বিভিন্ন ওয়েব সাইটের টিউটোরিয়াল থেকে ওয়েব ডিজাইন ভালভাবে শিখতে পারবেন। বাংলা ইংরেজি অনেক সাইট আছে এসব শেখার।ওয়েব ডিজাইন শেখা বেশ সহজ, কয়েকমাসেই শেখা সম্ভব।ভালভাবে শিখতে পারলে ওয়েব ডিজাইনের উপর প্রচুর চাকরি এবং ফ্রিল্যান্সিং এ হাজার হাজার কাজ পাওয়া যায়।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে ওয়েবসাইটের জন্য এপ্লিকেশন তৈরী করা।উপরে যে এপ্লিকেশনগুলির উল্লেখ করেছি এধরনের আরো হাজারো এপ্লিকেশন আছে, ওয়েব ডেভেলপারকে এসব এপ্লিকেশন তৈরী করতে হবে। যদি ফ্রিল্যান্সিং করেন তাহলে ক্লাইন্টের চাহিদা অনুযায়ী এমনও এপ্লিকেশন তৈরী করা লাগতে পারে যার অস্তিত্ব পৃথিবীতে নেই। এই বিষয়টি বেশি চ্যালেন্জিং এবং ডাইনামিক।অর্থ্যাৎ আপনাকে এপ্লিকেশন ডিজাইন করতে হবে। তাই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কে আরও সুনির্দিষ্ট করে বলা যায় ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে যেসব জানতে হবে

এইচটিএমএল, সিএসএস এবং এরপর নিচেরগুলি..

ক্লাইন্ট সাইড প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ যেমন জাভাস্ক্রিপ্ট : এটাকে ব্রাউজার স্ক্রিপ্টিং ও বলা হয় অর্থ্যাৎ এই ল্যাংগুয়েজ দিয়ে লেখা কোড শুধু কোন ব্রাউজারে (যেমন ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, মজিলা ফায়ারফক্স, অপেরা, গুগল ক্রোম ইত্যাদি) কাজ করবে।জাভাস্ক্রিপ্টের ফ্রেমওয়ার্ক দিয়ে দ্রুত কাজ করা যায়। এরুপ একটি ফ্রেমওয়ার্ক জেকোয়েরি টিউটোরিয়াল।

সার্ভার সাইড প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ যেমন পিএইচপি : এটাকে সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং বলা হয় কারন এই ল্যাংগুয়েজ দিয়ে লেখা কোডগুলি শুধু সার্ভারে এক্সিকিউট হয়।

ডেটাবেস : পিএইচপি দিয়ে কিভাবে ডেটাবেস সংযোগ করতে হয়, এসকিউয়েল দিয়ে ডেটাবেস বানানো অর্থ্যাৎ ডেটাবেস ডিজাইন জানতে হবে কারন এখন যেকোন ডাইনামিক সাইটের ডেটাবেস আছে অথবা বলতে পারেন ডেটাবেস থাকতেই হয়।

পিএইচপি এর যেকোন একটা ফ্রেমওয়ার্ক যেমন কোডইগনাইটার : (আরও আছে যেমন কেক পিএইচপি, জেন্ড ফ্রেমওয়ার্ক, সিমফনি, ওয়াই আইআই, কোহানা ইত্যাদি একটা শিখলেই চলবে) : কোন ফ্রেমওয়ার্ক ছাড়াও ওয়েব এপ্লিকেশন তৈরী করতে পারবেন তবে এতে বেশি সময় লাগবে এবং বেশি কোড লিখতে হবে।

এক্সএমএল : API, ছোটখাট ডেটা স্টোরিং ইত্যাদির জন্য এক্সএমএল লাগে।

যেভাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখবেন

বাংলা ইংরেজি অনেক সাইট আছে এসবের টিউটোরিয়াল থেকে শিখতে পারবেন। এছাড়া Wrox বা Apress পাবলিকেশনের অনেক ভাল ভাল বই আছে সেগুলির সাহায্য নিতে হবে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার সবচেয়ে কার্যকরী কৌশলটি হল "বসে যান এবং একটা প্রজেক্ট তৈরী করুন" হতে পারে একটা ফোরাম, ব্লগ, ইউজার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা এই ধরনের কোন প্রজেক্ট। raw PHP দিয়ে করুন। এরপর সিএমএস বা ফ্রেমওয়ার্ক ডেভেলপমেন্টে যান।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে অনেক সময় লাগবে, শেখা কঠিন এবং প্রচুর ধৈর্য্য সাথে আগ্রহ লাগবে।চাকরি ক্ষেত্রে বা ফ্রিল্যান্সিং এ ওয়েব ডেভেলপারের চাহিদা আকাশছোয়া।

India has banned a total of 59 Chinese apps including TickTock, UC Browser, WeChat!

No comments

রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার খাতিরে ভারতীয় সরকার গতকাল মোট ৫৯ টি চাইনিজ মোবাইল অ্যাপ ব্যান করেছে। এই ব্যান হওয়া অ্যাপ লিস্ট এর মধ্যে রয়েছে অত্যন্ত জনপ্রিয় কিছু চাইনিজ অ্যাপ যেমন; ইউসি ব্রাউজার, টিকটক, উইচ্যাট, শেয়ারইট ইত্যাদি।

ইন্ডিয়ান মিলিটারি এবং চাইনিজ ফোর্সের মধ্যে এক সংঘর্ষ চলছে এটা বর্তমান সময়ে প্রায় সকলেই জানেন। এই সংঘর্ষে কমপক্ষে ২০ জন ইন্ডিয়ান সৈনিক মারা যান এবং ৭৫ জনেরও বেশি আহত হন। ভারতের নিউ দিল্লি সরকার দাবি করেন যে এই ৫৯ টি চাইনিজ অ্যাপ ইন্ডিয়ান ইউজারদের ডাটা চুরি করছে এবং চায়নাতে পাচার করছে।

ইন্ডিয়ান অফিশিয়ালস রা এটা বিশ্বাস করেন যে, ডাটা গুলো ব্যবহার করে ইন্ডিয়ান ইউজারদের প্রোফাইল তৈরি করা হচ্ছে এবং এটি জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকি স্বরূপ। তাই গতকাল ইন্ডিয়ান মিনিস্ট্রি অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি ৫৯ এই চাইনিজ অ্যাপ গুলোর উপরে ব্যান কার্যকর করে।

তবে এটা এখনো অপরিষ্কার যে ইন্ডিয়ান সরকার এই ব্যান কে কিভাবে প্রসেস করবে, বিশেষ করে টেকনিক্যাল লেভেল থেকে। 
এ রিপোর্ট টি লেখার সময় এখনো অ্যাপগুলো অ্যাপ স্টরে রয়েছে এবং দেশটির ভেতর থেকে সম্পূর্ণ ঠিকঠাক ভাবেই কাজ করছে। 

এটা এখনো নিশ্চিত করে জানা যায়নি যে, অ্যাপগুলোকে লোকাল ইন্ডিয়ান অ্যাপ স্টোর থেকে রিমুভ করতে বলা হবে নাকি আইএসপি লেভেল থেকে অ্যাপগুলোর ডোমেইন গুলো ব্লক করা হবে।

টেকনিক্যাল ভাবে কোন অ্যাপ কে ব্যান করা অত্যন্ত কঠিন কাজ। রাশিয়াতে দুই বৎসর থেকে টেলিগ্রাম ব্যান ছিল কিন্তু পরবর্তীতে সেটা আন ব্যান করে দেয়া হয়। 


আইএসপি লেভেল থেকে টেলিগ্রাম কে ব্যান করা হলেও টেলিগ্রাম সর্বদাই এ ব্যান কে বাইপাস করার মেথড বের করেই ফেলত। কোন অ্যাপ কে আইএসপি লেভেল থেকে ব্যান করা হলে সাধারণ ভিপিএন সফটওয়্যার ব্যবহার করেই আরামে সেই অ্যাপ কে রান করানো যায়।

ভারতীয় সরকার যে চাইনিজ অ্যাপগুলোকে ব্যান করেছে তার সম্পূর্ণ লিস্ট নিচে দেওয়া হল;
  1. TikTok
  2. Shareit
  3. Kwai
  4. UC Browser
  5. Baidu map
  6. Shein
  7. Clash of Kings
  8. DU battery saver
  9. Helo
  10. Likee
  11. YouCam makeup
  12. Mi Community
  13. CM Browers
  14. Virus Cleaner
  15. APUS Browser
  16. ROMWE
  17. Club Factory
  18. Newsdog
  19. Beutry Plus
  20. WeChat
  21. UC News
  22. QQ Mail
  23. Weibo
  24. Xender
  25. QQ Music
  26. QQ Newsfeed
  27. Bigo Live
  28. SelfieCity
  29. Mail Master
  30. Parallel Space
  31. Mi Video Call – Xiaomi
  32. WeSync
  33. ES File Explorer
  34. Viva Video – QU Video Inc
  35. Meitu
  36. Vigo Video
  37. New Video Status
  38. DU Recorder
  39. Vault- Hide
  40. Cache Cleaner DU App studio
  41. DU Cleaner
  42. DU Browser
  43. Hago Play With New Friends
  44. Cam Scanner
  45. Clean Master – Cheetah Mobile
  46. Wonder Camera
  47. Photo Wonder
  48. QQ Player
  49. We Meet
  50. Sweet Selfie
  51. Baidu Translate
  52. Vmate
  53. QQ International
  54. QQ Security Center
  55. QQ Launcher
  56. U Video
  57. V fly Status Video
  58. Mobile Legends
  59. DU Privacy



How do I install my NETGEAR router using the router web interface? নেটগিয়ার রাউটার

No comments



  1. To install your NETGEAR router using the router web interface:

  1. Using an Ethernet cable, connect your modem to the yellow Internet port on the back of your NETGEAR router.
  2. Connect your computer to one of the Ethernet ports on your router.
  3. Press the Power button on the router.
  4. The LEDs on the router light.
  5. Open a web browser and enter routerlogin.net.
  6. You are prompted to log in.
  7. Note: If you experience any Internet connection issues, try power-cycling your network. For more information, .
  8. Log in to the router.
  9. The default user name is admin. The default password is password.
  10. The user name and password are case-sensitive.
  11. Click ADVANCED > Setup Wizard.
  12. Select the Yes radio button and click Next.
  13. The router detects your Internet connection.
  14. You are prompted to log in.
  15. Enter and confirm a new admin password.
  16. Select and answer two security questions.
  17. Click Next.
  18. The Congratulations! page displays.
  19. (Optional) Click Print this to print your network settings.
  20. Click Next.
  21. The Firmware Update Assistant page displays.
  22. If a firmware update is not available, click OK.
  23. Your router is set up.
  24. If a firmware update is available, click Yes to update your firmware.
  25. The firmware updates.
  26. The router reboots.
  27. You are prompted to log in.
  28. Enter admin and the new password you created earlier.
  29. The BASIC page displays.
  30. Your router is set up.

নিজের Wifi রাউটারের নেটওয়ার্ক যেভাবে গোপন রাখবেন

No comments




নিজের Wifi রাউটারের নেটওয়ার্ক যেভাবে গোপন রাখবেন





© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
made with by SaHaLoM Pro