Showing posts with label নেটওয়ার্ক টিপস - ট্রিকস. Show all posts
Showing posts with label নেটওয়ার্ক টিপস - ট্রিকস. Show all posts

ওয়েব ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোগ্রামিং

No comments

Tuesday, 30 June 2020




ওয়েব ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোগ্রামিং টিউটোরিয়াল 

ওয়েব ডিজাইন শিখতে যেসব জানতে হবে

এইচটিএমএল : এটা একটা মার্ক আপ ল্যাংগুয়েজ, প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ নয়, শেখা খুব সহজ।

সিএসএস : এটাও মার্ক আপ ল্যাংগুয়েজ

ফটোশপ : এখানে যে মুল কাজটি শিখতে হবে তাহল পিএসডি থেকে এইচটিএমএল টেমপ্লেট (PSD to HTML) বানানো এছাড়া ব্যানার, বাটন, এনিমেশন তৈরী করা এসব জানতে হবে।

অতিরিক্ত হিসেবে ফ্ল্যাশ দিয়ে এনিমেশন তৈরী করা শিখতে পারেন।

যেভাবে ওয়েব ডিজাইন শিখবেন

বিভিন্ন ওয়েব সাইটের টিউটোরিয়াল থেকে ওয়েব ডিজাইন ভালভাবে শিখতে পারবেন। বাংলা ইংরেজি অনেক সাইট আছে এসব শেখার।ওয়েব ডিজাইন শেখা বেশ সহজ, কয়েকমাসেই শেখা সম্ভব।ভালভাবে শিখতে পারলে ওয়েব ডিজাইনের উপর প্রচুর চাকরি এবং ফ্রিল্যান্সিং এ হাজার হাজার কাজ পাওয়া যায়।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে ওয়েবসাইটের জন্য এপ্লিকেশন তৈরী করা।উপরে যে এপ্লিকেশনগুলির উল্লেখ করেছি এধরনের আরো হাজারো এপ্লিকেশন আছে, ওয়েব ডেভেলপারকে এসব এপ্লিকেশন তৈরী করতে হবে। যদি ফ্রিল্যান্সিং করেন তাহলে ক্লাইন্টের চাহিদা অনুযায়ী এমনও এপ্লিকেশন তৈরী করা লাগতে পারে যার অস্তিত্ব পৃথিবীতে নেই। এই বিষয়টি বেশি চ্যালেন্জিং এবং ডাইনামিক।অর্থ্যাৎ আপনাকে এপ্লিকেশন ডিজাইন করতে হবে। তাই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কে আরও সুনির্দিষ্ট করে বলা যায় ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে যেসব জানতে হবে

এইচটিএমএল, সিএসএস এবং এরপর নিচেরগুলি..

ক্লাইন্ট সাইড প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ যেমন জাভাস্ক্রিপ্ট : এটাকে ব্রাউজার স্ক্রিপ্টিং ও বলা হয় অর্থ্যাৎ এই ল্যাংগুয়েজ দিয়ে লেখা কোড শুধু কোন ব্রাউজারে (যেমন ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, মজিলা ফায়ারফক্স, অপেরা, গুগল ক্রোম ইত্যাদি) কাজ করবে।জাভাস্ক্রিপ্টের ফ্রেমওয়ার্ক দিয়ে দ্রুত কাজ করা যায়। এরুপ একটি ফ্রেমওয়ার্ক জেকোয়েরি টিউটোরিয়াল।

সার্ভার সাইড প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ যেমন পিএইচপি : এটাকে সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং বলা হয় কারন এই ল্যাংগুয়েজ দিয়ে লেখা কোডগুলি শুধু সার্ভারে এক্সিকিউট হয়।

ডেটাবেস : পিএইচপি দিয়ে কিভাবে ডেটাবেস সংযোগ করতে হয়, এসকিউয়েল দিয়ে ডেটাবেস বানানো অর্থ্যাৎ ডেটাবেস ডিজাইন জানতে হবে কারন এখন যেকোন ডাইনামিক সাইটের ডেটাবেস আছে অথবা বলতে পারেন ডেটাবেস থাকতেই হয়।

পিএইচপি এর যেকোন একটা ফ্রেমওয়ার্ক যেমন কোডইগনাইটার : (আরও আছে যেমন কেক পিএইচপি, জেন্ড ফ্রেমওয়ার্ক, সিমফনি, ওয়াই আইআই, কোহানা ইত্যাদি একটা শিখলেই চলবে) : কোন ফ্রেমওয়ার্ক ছাড়াও ওয়েব এপ্লিকেশন তৈরী করতে পারবেন তবে এতে বেশি সময় লাগবে এবং বেশি কোড লিখতে হবে।

এক্সএমএল : API, ছোটখাট ডেটা স্টোরিং ইত্যাদির জন্য এক্সএমএল লাগে।

যেভাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখবেন

বাংলা ইংরেজি অনেক সাইট আছে এসবের টিউটোরিয়াল থেকে শিখতে পারবেন। এছাড়া Wrox বা Apress পাবলিকেশনের অনেক ভাল ভাল বই আছে সেগুলির সাহায্য নিতে হবে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার সবচেয়ে কার্যকরী কৌশলটি হল "বসে যান এবং একটা প্রজেক্ট তৈরী করুন" হতে পারে একটা ফোরাম, ব্লগ, ইউজার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা এই ধরনের কোন প্রজেক্ট। raw PHP দিয়ে করুন। এরপর সিএমএস বা ফ্রেমওয়ার্ক ডেভেলপমেন্টে যান।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে অনেক সময় লাগবে, শেখা কঠিন এবং প্রচুর ধৈর্য্য সাথে আগ্রহ লাগবে।চাকরি ক্ষেত্রে বা ফ্রিল্যান্সিং এ ওয়েব ডেভেলপারের চাহিদা আকাশছোয়া।

India has banned a total of 59 Chinese apps including TickTock, UC Browser, WeChat!

No comments

রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার খাতিরে ভারতীয় সরকার গতকাল মোট ৫৯ টি চাইনিজ মোবাইল অ্যাপ ব্যান করেছে। এই ব্যান হওয়া অ্যাপ লিস্ট এর মধ্যে রয়েছে অত্যন্ত জনপ্রিয় কিছু চাইনিজ অ্যাপ যেমন; ইউসি ব্রাউজার, টিকটক, উইচ্যাট, শেয়ারইট ইত্যাদি।

ইন্ডিয়ান মিলিটারি এবং চাইনিজ ফোর্সের মধ্যে এক সংঘর্ষ চলছে এটা বর্তমান সময়ে প্রায় সকলেই জানেন। এই সংঘর্ষে কমপক্ষে ২০ জন ইন্ডিয়ান সৈনিক মারা যান এবং ৭৫ জনেরও বেশি আহত হন। ভারতের নিউ দিল্লি সরকার দাবি করেন যে এই ৫৯ টি চাইনিজ অ্যাপ ইন্ডিয়ান ইউজারদের ডাটা চুরি করছে এবং চায়নাতে পাচার করছে।

ইন্ডিয়ান অফিশিয়ালস রা এটা বিশ্বাস করেন যে, ডাটা গুলো ব্যবহার করে ইন্ডিয়ান ইউজারদের প্রোফাইল তৈরি করা হচ্ছে এবং এটি জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকি স্বরূপ। তাই গতকাল ইন্ডিয়ান মিনিস্ট্রি অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি ৫৯ এই চাইনিজ অ্যাপ গুলোর উপরে ব্যান কার্যকর করে।

তবে এটা এখনো অপরিষ্কার যে ইন্ডিয়ান সরকার এই ব্যান কে কিভাবে প্রসেস করবে, বিশেষ করে টেকনিক্যাল লেভেল থেকে। 
এ রিপোর্ট টি লেখার সময় এখনো অ্যাপগুলো অ্যাপ স্টরে রয়েছে এবং দেশটির ভেতর থেকে সম্পূর্ণ ঠিকঠাক ভাবেই কাজ করছে। 

এটা এখনো নিশ্চিত করে জানা যায়নি যে, অ্যাপগুলোকে লোকাল ইন্ডিয়ান অ্যাপ স্টোর থেকে রিমুভ করতে বলা হবে নাকি আইএসপি লেভেল থেকে অ্যাপগুলোর ডোমেইন গুলো ব্লক করা হবে।

টেকনিক্যাল ভাবে কোন অ্যাপ কে ব্যান করা অত্যন্ত কঠিন কাজ। রাশিয়াতে দুই বৎসর থেকে টেলিগ্রাম ব্যান ছিল কিন্তু পরবর্তীতে সেটা আন ব্যান করে দেয়া হয়। 


আইএসপি লেভেল থেকে টেলিগ্রাম কে ব্যান করা হলেও টেলিগ্রাম সর্বদাই এ ব্যান কে বাইপাস করার মেথড বের করেই ফেলত। কোন অ্যাপ কে আইএসপি লেভেল থেকে ব্যান করা হলে সাধারণ ভিপিএন সফটওয়্যার ব্যবহার করেই আরামে সেই অ্যাপ কে রান করানো যায়।

ভারতীয় সরকার যে চাইনিজ অ্যাপগুলোকে ব্যান করেছে তার সম্পূর্ণ লিস্ট নিচে দেওয়া হল;
  1. TikTok
  2. Shareit
  3. Kwai
  4. UC Browser
  5. Baidu map
  6. Shein
  7. Clash of Kings
  8. DU battery saver
  9. Helo
  10. Likee
  11. YouCam makeup
  12. Mi Community
  13. CM Browers
  14. Virus Cleaner
  15. APUS Browser
  16. ROMWE
  17. Club Factory
  18. Newsdog
  19. Beutry Plus
  20. WeChat
  21. UC News
  22. QQ Mail
  23. Weibo
  24. Xender
  25. QQ Music
  26. QQ Newsfeed
  27. Bigo Live
  28. SelfieCity
  29. Mail Master
  30. Parallel Space
  31. Mi Video Call – Xiaomi
  32. WeSync
  33. ES File Explorer
  34. Viva Video – QU Video Inc
  35. Meitu
  36. Vigo Video
  37. New Video Status
  38. DU Recorder
  39. Vault- Hide
  40. Cache Cleaner DU App studio
  41. DU Cleaner
  42. DU Browser
  43. Hago Play With New Friends
  44. Cam Scanner
  45. Clean Master – Cheetah Mobile
  46. Wonder Camera
  47. Photo Wonder
  48. QQ Player
  49. We Meet
  50. Sweet Selfie
  51. Baidu Translate
  52. Vmate
  53. QQ International
  54. QQ Security Center
  55. QQ Launcher
  56. U Video
  57. V fly Status Video
  58. Mobile Legends
  59. DU Privacy



How do I install my NETGEAR router using the router web interface? নেটগিয়ার রাউটার

No comments

Monday, 29 June 2020




  1. To install your NETGEAR router using the router web interface:

  1. Using an Ethernet cable, connect your modem to the yellow Internet port on the back of your NETGEAR router.
  2. Connect your computer to one of the Ethernet ports on your router.
  3. Press the Power button on the router.
  4. The LEDs on the router light.
  5. Open a web browser and enter routerlogin.net.
  6. You are prompted to log in.
  7. Note: If you experience any Internet connection issues, try power-cycling your network. For more information, .
  8. Log in to the router.
  9. The default user name is admin. The default password is password.
  10. The user name and password are case-sensitive.
  11. Click ADVANCED > Setup Wizard.
  12. Select the Yes radio button and click Next.
  13. The router detects your Internet connection.
  14. You are prompted to log in.
  15. Enter and confirm a new admin password.
  16. Select and answer two security questions.
  17. Click Next.
  18. The Congratulations! page displays.
  19. (Optional) Click Print this to print your network settings.
  20. Click Next.
  21. The Firmware Update Assistant page displays.
  22. If a firmware update is not available, click OK.
  23. Your router is set up.
  24. If a firmware update is available, click Yes to update your firmware.
  25. The firmware updates.
  26. The router reboots.
  27. You are prompted to log in.
  28. Enter admin and the new password you created earlier.
  29. The BASIC page displays.
  30. Your router is set up.

নিজের Wifi রাউটারের নেটওয়ার্ক যেভাবে গোপন রাখবেন

No comments

Sunday, 28 June 2020





নিজের Wifi রাউটারের নেটওয়ার্ক যেভাবে গোপন রাখবেন




ইন্টারনেট স্পিড চেক করুন খুব সহজে

No comments

Saturday, 27 June 2020

Check internet speed very easily
Check internet speed very easily

হাই স্পিড ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট অথবা মোবাইল কোম্পানীগুলোর তথাকথিত ফোর-জি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করছেন। কিন্তু আপনি কি জানেন আসলে আপনার ইন্টারনেটের ডাউনলোড ও আপলোড স্পিড কত! কখনো কি আপনার ইন্টারনেট স্পিড চেক করে দেখেছেন কোম্পানীগুলোর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আপনি আসলে সত্যিকারের স্পিড পাচ্ছেন কিনা!


যদি না করে থাকেন, কোন সমস্যা নেই, এখানে এমন কিছু অনলাইন টুলের সাথে আজ আপনার পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি যেগুলোর যে কোনটি ব্যবহার করেই ইন্টারনেট স্পিড চেক করতে পারবেন খুব সহজেই।

অনলাইনে কিছু টুল বা সফট্‌ওয়্যার রয়েছে যেগুলো আপনাকে রিয়েল টাইম ইন্টারনেট স্পিড চেক করে দেবে মুহূর্তের মধ্যে। তবে, সবগুলো টুলই যে সঠিক রেজাল্ট দেয়, তা নয়। কিছু টুল আছে যেগুলো মাঝে মাঝে ভুল রেজাল্টও দিয়ে থাকে। তবে, আমি যে টুলগুলোর সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিতে যাচ্ছি, সেগুলোর প্রায় সবটিই আপনাকে শতভাগ সঠিক রেজাল্ট দেখাবে। আসুন, ইন্টারনেট স্পিড চেক করার টুলগুলোর সাথে পরিচিত হওয়া যাক।

ইন্টারনেট স্পিড চেক করার অনলাইন টুল  

প্রথমেই বলে রাখা ভাল যে, স্পিড চেক করার জন্য আপনার অবশ্যই ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে। কানেকশন না থাকলে নেট স্পিড চেক করতে পারবেন না। কারণ, এখানকার সব টুলই কাজ করে অনলাইনে। আশা করি, যে ডিভাসইসটিতে আপনি ইন্টারনেট স্পিড চেক করতে চাইছেন, সেটিতে ইন্টারনেট কানেকশন রয়েছে। যদি থাকে, তো চলুন শুরু করি-

এক ক্লিকে ইন্টারনেট স্পিড চেক করুন Fast.Com দিয়ে

এক ক্লিকে ইন্টারনেট স্পিডের নির্ভুল রেজাল্ট দেখতে হলে এই টুলটি ব্যবহার করতে পারেন। এই ওয়েবসাইট বা অনলাইন টুলটির কোন ক্যাটেগরি বা সাব-ক্যাটেগরি নেই। এমনকি, ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করে নেট স্পিড চেক করার জন্য আপনাকে আর একটিও ক্লিক করতে হবে না।

ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার সাথে সাথেই দেখবেন, এটি স্পিড চেক করা শুরু করে দিয়েছে। আর চেক করা সম্পন্ন হলে, আপনাকে বোল্ড ফন্টে আপনার কম্পিউটার কিংবা স্মার্টফোনে ব্যবহার করা ইন্টারনেট স্পিডের ফাইনাল রেজাল্ট দেখতে পাবেন।


আপলোড ও ডাউনলোড স্পিড চেক করুন TestMy.Net দিয়ে 

টেস্ট মাই ডট নেট আরেকটি নির্ভরযোগ্য অনলাইন ইন্টারনেট স্পিড চেকিং টুল। ফাস্ট ডট কমে মাত্র এক ক্লিক লাগলেও টেস্ট মাই ডট নেটে একাধিক ক্লিক লাগবে আপনার ইন্টারনেটের বর্তমান স্পিড চেক করে দেখে নিতে।

এই অনলাইন টুলটি ভিজিট করলে আপনি এর হোম পেজে ৩টি অপশন পাবেন। প্রথমটি ডাউনলোড স্পিড টেস্ট, দ্বিতীয়টি আপলোড স্পিড টেস্ট এবং সর্ব শেষে রয়েছে অটোম্যাটিক স্পিড টেস্ট। আপনার প্রয়োজন অনুসারে যে কোনটির উপর ক্লিক করুন, এটি আপনাকে আরেকটি পেজে নিয়ে যাবে যেখানে আপনাকে আরেকটি ক্লিক করতে হবে। 

ক্লিক করার পরই দেখবেন আপনার কাঙ্খিত ডাউলোড কিংবা আপলোড স্পিড চেক করা শুরু হয়ে গিয়েছে। রেজাল্ট দেখতে অবশ্য আপনাকে একটুখানি অপেক্ষা করতে হবে। কারণ, এটি ফাস্ট ডট কমের চেয়ে কিছুটা স্লো।
ইন্টারনেটের স্পিড জানাবে স্পিড টেস্ট

স্পিড টেস্ট আরেকটি দারুণ টুল যা মাত্র এক ক্লিকেই আপনার ইন্টারনেটের গতি পরীক্ষা করে জানিয়ে দেবে। টুলটির হোমপেজে গেলেই হলুদ রঙের একটি গোলাকার বৃত্তের ভেতরে Go লেখা একটি বাটন দেখতে পাবেন। বাটনটিতে ক্লিক করলেই এটি আপনার নেট স্পিড চেক করা শুরু করে দেবে এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনাকে রেজাল্ট জানিয়ে দেবে।
ইন্টারনেট স্পিড চেক করার আরো বহু অনলাইন টুল থাকলেও এই ৩টি স্পিড চেকারই সেরা। তার মাঝে আমার সবচেয়ে প্রিয় প্রথমটি অর্থাৎ ফাস্ট ডট কম। 

৩টির মধ্যে এটির ইন্টারফেসই সবচেয়ে সিম্পল এবং ব্যবহার করা সহজ এবং আলাদা কোন ক্লিকের প্রয়োজন নেই। আর আমার কাছে মনে হয় এটিই সবচেয়ে নির্ভুল রেজাল্ট দিয়ে থাকে। তারপরও, আপনি আপনার পছন্দ মতো যে কোন টুলই ব্যবহার করতে পারেন।


ওয়েব ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোগ্রামিং

No comments

Friday, 13 December 2019




ওয়েব ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোগ্রামিং টিউটোরিয়াল 

ওয়েব ডিজাইন শিখতে যেসব জানতে হবে

এইচটিএমএল : এটা একটা মার্ক আপ ল্যাংগুয়েজ, প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ নয়, শেখা খুব সহজ।

সিএসএস : এটাও মার্ক আপ ল্যাংগুয়েজ

ফটোশপ : এখানে যে মুল কাজটি শিখতে হবে তাহল পিএসডি থেকে এইচটিএমএল টেমপ্লেট (PSD to HTML) বানানো এছাড়া ব্যানার, বাটন, এনিমেশন তৈরী করা এসব জানতে হবে।

অতিরিক্ত হিসেবে ফ্ল্যাশ দিয়ে এনিমেশন তৈরী করা শিখতে পারেন।

যেভাবে ওয়েব ডিজাইন শিখবেন

বিভিন্ন ওয়েব সাইটের টিউটোরিয়াল থেকে ওয়েব ডিজাইন ভালভাবে শিখতে পারবেন। বাংলা ইংরেজি অনেক সাইট আছে এসব শেখার।ওয়েব ডিজাইন শেখা বেশ সহজ, কয়েকমাসেই শেখা সম্ভব।ভালভাবে শিখতে পারলে ওয়েব ডিজাইনের উপর প্রচুর চাকরি এবং ফ্রিল্যান্সিং এ হাজার হাজার কাজ পাওয়া যায়।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে ওয়েবসাইটের জন্য এপ্লিকেশন তৈরী করা।উপরে যে এপ্লিকেশনগুলির উল্লেখ করেছি এধরনের আরো হাজারো এপ্লিকেশন আছে, ওয়েব ডেভেলপারকে এসব এপ্লিকেশন তৈরী করতে হবে। যদি ফ্রিল্যান্সিং করেন তাহলে ক্লাইন্টের চাহিদা অনুযায়ী এমনও এপ্লিকেশন তৈরী করা লাগতে পারে যার অস্তিত্ব পৃথিবীতে নেই। এই বিষয়টি বেশি চ্যালেন্জিং এবং ডাইনামিক।অর্থ্যাৎ আপনাকে এপ্লিকেশন ডিজাইন করতে হবে। তাই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কে আরও সুনির্দিষ্ট করে বলা যায় ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে যেসব জানতে হবে

এইচটিএমএল, সিএসএস এবং এরপর নিচেরগুলি..

ক্লাইন্ট সাইড প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ যেমন জাভাস্ক্রিপ্ট : এটাকে ব্রাউজার স্ক্রিপ্টিং ও বলা হয় অর্থ্যাৎ এই ল্যাংগুয়েজ দিয়ে লেখা কোড শুধু কোন ব্রাউজারে (যেমন ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, মজিলা ফায়ারফক্স, অপেরা, গুগল ক্রোম ইত্যাদি) কাজ করবে।জাভাস্ক্রিপ্টের ফ্রেমওয়ার্ক দিয়ে দ্রুত কাজ করা যায়। এরুপ একটি ফ্রেমওয়ার্ক জেকোয়েরি টিউটোরিয়াল।

সার্ভার সাইড প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ যেমন পিএইচপি : এটাকে সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং বলা হয় কারন এই ল্যাংগুয়েজ দিয়ে লেখা কোডগুলি শুধু সার্ভারে এক্সিকিউট হয়।

ডেটাবেস : পিএইচপি দিয়ে কিভাবে ডেটাবেস সংযোগ করতে হয়, এসকিউয়েল দিয়ে ডেটাবেস বানানো অর্থ্যাৎ ডেটাবেস ডিজাইন জানতে হবে কারন এখন যেকোন ডাইনামিক সাইটের ডেটাবেস আছে অথবা বলতে পারেন ডেটাবেস থাকতেই হয়।

পিএইচপি এর যেকোন একটা ফ্রেমওয়ার্ক যেমন কোডইগনাইটার : (আরও আছে যেমন কেক পিএইচপি, জেন্ড ফ্রেমওয়ার্ক, সিমফনি, ওয়াই আইআই, কোহানা ইত্যাদি একটা শিখলেই চলবে) : কোন ফ্রেমওয়ার্ক ছাড়াও ওয়েব এপ্লিকেশন তৈরী করতে পারবেন তবে এতে বেশি সময় লাগবে এবং বেশি কোড লিখতে হবে।

এক্সএমএল : API, ছোটখাট ডেটা স্টোরিং ইত্যাদির জন্য এক্সএমএল লাগে।

যেভাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখবেন

বাংলা ইংরেজি অনেক সাইট আছে এসবের টিউটোরিয়াল থেকে শিখতে পারবেন। এছাড়া Wrox বা Apress পাবলিকেশনের অনেক ভাল ভাল বই আছে সেগুলির সাহায্য নিতে হবে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার সবচেয়ে কার্যকরী কৌশলটি হল "বসে যান এবং একটা প্রজেক্ট তৈরী করুন" হতে পারে একটা ফোরাম, ব্লগ, ইউজার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা এই ধরনের কোন প্রজেক্ট। raw PHP দিয়ে করুন। এরপর সিএমএস বা ফ্রেমওয়ার্ক ডেভেলপমেন্টে যান।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে অনেক সময় লাগবে, শেখা কঠিন এবং প্রচুর ধৈর্য্য সাথে আগ্রহ লাগবে।চাকরি ক্ষেত্রে বা ফ্রিল্যান্সিং এ ওয়েব ডেভেলপারের চাহিদা আকাশছোয়া।

VPN কি ? যেভাবে নিরাপদ আনলিমিটেড ফ্রি VPN ব্যবহার করবেন ।

No comments

Monday, 11 November 2019



VPN এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Virtual Private Network । ভিপিএন ইন্টারনেটে সংযুক্ত ডিভাইসে (কম্পিউটার, মোবাইল ফোন বা ট্যাব) এর মধ্যে একটি সম্পূর্ণরূপে ব্যক্তিগত ও নিরাপদ সংযোগে রূপান্তরিত করে ।

VPN ব্যবহার করবেন কেন? তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ

১। ওয়েবসাইট আনব্লক করুন

অনেক ওয়েবসাইট কিংবা স্ট্রিমিং ওয়েবসাইটের ভিডিও শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট দেশের ব্যবহারকারীদের জন্য উপলব্ধ থাকে ।ভিপিএন আপনাকে উক্ত ব্লক করা ওয়েবসাইট বা ব্লককৃত কন্টেন্ট ব্রাউজ করতে দেয় । উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি চীনে এ ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন তাহলে আপনি গুগল বা ফেসবুক ব্যবহার করতে পারবেন না কারণ এই সাইটগুলি সেখানে ব্লকড । কিন্তু ভিপিএন সার্ভারের মাধ্যমে আপনি যেকোনো সময় যেকোনো জায়গায় তা ব্যবহার করতে পারেন ।

২। টরেন্ট ডাউনলোডিংয়ে

ভিপিএন কোন ব্যান্ডউইথ ছাড়াই সমস্ত P2P কার্যক্রমের অনুমতি দেয়। সহজেই আপনি অ্যানোনমাস ইউজার হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন ফলে কেউ আইডেন্টিফাই করতে পারবে না ।

৩। আইপি অ্যাড্রেস লুকানো

নিজের আইপি অ্যাড্রেস হাইড করার জন্য সবচেয়ে সহজতম ও কার্যকারী উপায় হচ্ছে ভিপিএন ব্যবহার করা ।

৪। হ্যাকার প্রুফ থাকুন

ভিপিএন ব্যবহারের সময় আপনার ডাটা সম্পূর্ণরূপে এনক্রিপ্ট থাকে ফলে কোনো সেনসিটিভ ইনফরমেশন আদান-প্রদানের সময় আপনি থাকবেন সুরক্ষিত ।



যেভাবে ফ্রি HOLA  VPN ব্যবহার করবেন

ভিপিএন ব্যবহার করতে চাইলে ভিপিএন সার্ভিস প্রোভাইডাদের নিকট হতে সেবা গ্রহন করতে হয় । এর মধ্যে কোনো গুলোর সার্ভিস ফ্রি আবার কোনো গুলো পেইড ।তবে ফ্রি সার্ভিসগুলো থাকে লিমিটেড । আবার যেকোনো অবিশ্বস্থ ফ্রি সার্ভিস প্রোভইডাদের নিকট হতে ফ্রি ভিপিএন ব্যবহার করাও ঠিক হবে না । তাই বিশ্বস্থ সার্ভিস প্রোভাইডাদের প্রিমিয়াম সার্ভিস করাই ভালো ।

১. তবে ফ্রি নিরাপদ ভিপিএন ব্যবহার করতে চাইলে আপনি  Hola-Free VPN  ব্যবহার করতে পারেন যা আপনি ব্রাউজার, ডেক্সটপ কিংবা আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন সহ ডিভাইসে খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারেন । ঠিকানা :  http://hola.org/




২. আরেকটা উপায় আছে যা অনেকেই জানেন না যে, অপেরা ব্রাউজারেও ফ্রি সিকিউরড এন্ড আনলিমিটেড ব্যবহার করার জন্য ডিফল্ট অপশনস আছে যা ব্যবহার করে ফ্রি ভিপিএন ব্যবহার করা যায় ।
অপেরা ব্রাউজারে ফ্রি ভিপিএন চালু করতে Settings > Privacy & security > VPN অপশন থেকে Enable VPN টি চেক করুন ।এখন Start page গেলে দেখতে পারবেন অ্যাড্রেসবারের বা’পাশে VPN নামে একটি বাটন চালু হয়েছে সেটিতে ক্লিক করুন । এখন On অপশনটি Enable করুন এবং আপনার Virtual location সিলেক্ট করুন।

স্ট্যাটিক আইপি অ্যাড্রেস নিয়ে সবকিছু !

No comments

Wednesday, 13 February 2019





স্ট্যাটিক আইপি অ্যাড্রেস নিয়ে সবকিছু এক্সপ্লেইন


স্ট্যাটিক আইপি অ্যাড্রেস অবশ্যই একটি আইপি অ্যাড্রেস, যেটাকে কোন ডিজাইজে ম্যানুয়ালভাবে বসিয়ে সিস্টেম কনফিগার করানো হয়। এর নাম “স্ট্যাটিক” হওয়ার কারণ হচ্ছে, এই পরিবর্তিত হয় না, যেখানে ডাইন্যামিক আইপি অ্যাড্রেস পরিবর্তন হয়ে যায়। আপনার স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট — সবকিছুতেই স্ট্যাটিক আইপি কনফিগার করা যেতে পারে। তবে বিশেষ করে রাউটারে স্ট্যাটিক আইপি ব্যবহার করে কনফিগার করানো হয়, রাউটারের সাথে কানেক্টেড থাকা ডিভাইজ গুলো রাউটারের লোকাল আইপি ইউজ করে কাজ করে।
স্ট্যাটিক আইপি অ্যাড্রেসকে অনেক সময় রিয়াল আইপি, ডেডিকেটেড আইপি, বা ফিক্সড আইপি অ্যাড্রেস ও বলা হয়ে থাকে। যাই হোক, নিচের প্যারাগ্রাফ থেকে জানবো, স্ট্যাটিক আইপি কেন ব্যবহার করা উচিৎ সেই সম্পর্কে।



কেন স্ট্যাটিক আইপি ব্যবহার করবেন?


স্ট্যাটিক আইপি অ্যাড্রেসকে অনেকটা আপনার পার্মানেন্ট ইমেইল অ্যাড্রেস এর মতো বা আপনার বাড়ির ফিজিক্যাল অ্যাড্রেসের সাথে তুলনা করতে পারেন, যেটা অপরিবর্তন হয় না। ফলে এই অ্যাড্রেসের সাথে যোগাযোগ করা খুবই সহজ।
বেশিরভাগ মোবাইল ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট এর ক্ষেত্রে ডাইন্যামিক আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করা হয়। আপনি মোবাইলে ডাটা চালু করলে সাথে সাথে একটি আইপি অ্যাড্রেস পেয়ে যান, কিন্তু ডাটা কানেকশন অফ করে আবার পুনরায় অন করলে আগের পাবলিক আইপিটি আর থাকে না, নতুন একটি আইপি অ্যাড্রেস আপনার ডিভাইজের সাথে যুক্ত করে দেওয়া হয়।

কিন্তু স্ট্যাটিক আইপি অ্যাড্রেসের ক্ষেত্রে আপনি যতবারই লাইন কানেক্ট বা ডিস্কানেক্ট করুণ না কেন, আপনার আইপি কখনোই পরিবর্তন হবে না। সবসময় আইপি একই থাকার বেশ সুবিধা রয়েছে কিন্তু। যেমন আপনি সহজেই আপনার কম্পিউটারে কোন ওয়েবসাইট হোস্ট করতে পারবেন। আপনার নিজস্ব রিমোট ফাইল সার্ভার বানাতে পারবেন। বিভিন্ন পোর্ট ওপেন করার মাধ্যমে বিভিন্ন হার্ডওয়্যার কানেক্ট করতে পারবেন। যেহেতু আপনার আইপি পরিবর্তন হয় না, তাই কোন পোর্ট কোন ডিভাইজের সাথে যুক্ত করা রয়েছে সিস্টেম তা সবসময়ই জানবে।

ধরুন, আপনার কম্পিউটারে একটি ওয়েবসাইট হোস্ট করা হয়েছে কিন্তু আপনি ডেডিকেটেড আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করেন না, সেক্ষেত্রে আপনাকে বিপাকে পড়তে হবে। ওয়েবসাইট আক্সেস করার জন্য ডোমেইন নেম ব্যবহার করা হয়, আর এই ডোমেইন নেমের পেছনে আইপি অ্যাড্রেস থাকে। যদি আইপি পরিবর্তন হয়ে যায় অবশ্যই ডিএনএস পরিবর্তন না করলে আর সাইট আক্সেস করা সম্ভব নয়। স্ট্যাটিক আইপি থাকার আরেকটি বড় সুবিধা হচ্ছে, কোন কারণে আপনার ডোমেইন কাজ না করলে আপনি ডাইরেক্ট আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করে সাইট বা যেকোনো সার্ভার আক্সেস করতে পারবেন।

রিমোট ডেক্সটপ অ্যাপলিকেশন যেমন; উইন্ডোজ রিমোট ডেক্সটপে ডেডিকেটেড আইপি ব্যবহার করা অর্থ হচ্ছে আপনি এক আইপি ইউজ করেই বারবার একই কম্পিউটার আক্সেস করতে পারবেন। যদি আইপি বারবার পরিবর্তন হয়ে যায়, আপনাকে বারবার নতুন আইপি প্রবেশ করিয়ে ঐ কম্পিউটার কানেক্ট করতে হবে।





স্ট্যাটিক Vs ডাইন্যামিক আইপি


কোন প্রকারের ভেবাচেকা খাওয়ার দরকার নেই, পরিস্কার করে জানিয়ে রাখছি স্ট্যাটিক আইপি বলুন আর ডাইন্যামিক আইপি — এই দুই জনেই জাস্ট সাধারণ আইপি অ্যাড্রেস, এদের কাজও একই। কিন্তু ডেডিকেটেড আইপি পরিবর্তন হয় না আর ডাইন্যামিক সব সময়ই পরিবর্তন হয়ে যায়।

ডাইন্যামিক আইপি কোন ডিভাইজের সাথে পার্মানেন্ট যুক্ত থাকে না, বরং কিছু সময়ের কোন কোন ডিভাইজের সাথে যুক্ত করে দেওয়া হয় তারপরে আইপি অ্যাড্রেস পুলে ফিরে আসে যাতে নতুন ডিভাইজের সাথে আবার একে যুক্ত করা যেতে পারে। এটাই তো বড় সুবিধা এই ডাইন্যামিক আইপির। যদি ইন্টারনেট সার্ভিস প্রভাইডার’রা সকল ইউজারদের ডেডিকেটেড আইপি দিতে থাকেন, সেক্ষেত্রে খুব দ্রুতই আইপি অ্যাড্রেসের সংকট দেখা দেবে, নতুন ইউজারদের আইপি দেওয়ার মত আইপি আর হাতে থাকবে না। যখন কোন ইন্টারনেট ইউজার আর আইপিটি ইউজ করছেন না, ঠিক সেই সময়ে ঐ আইপিটি আরেকটি ইউজারকে দিয়ে দেওয়া হয়।

তবে ডাইন্যামিক আইপি মোটেও ওয়েব সার্ভার, ফাইল সার্ভার, বা এমন কোন সার্ভিস যেখানে আইপি পরিবর্তন হলে কানেকশন তৈরি করতে সমস্যা হবে — সেখানে উপযুক্ত নয়। তবে বেশিরভাগ পাবলিক আইপি প্রভাইডার কোম্পানিরা ডাইন্যামিক আইপিই প্রদান করে থাকে। বড় বড় প্রতিষ্ঠান গুলো ডেডিকেটেড আইপি ব্যবহার করে, যাতে তাদের অ্যাড্রেস পরিবর্তন না হয়।



স্ট্যাটিক আইপির অসুবিধা

ডাইন্যামিক আইপি অ্যাড্রেসের সাথে কোন ঝামেলায় নেই, জাস্ট রাউটারে কানেকশন ঢুকিয়ে দিলেন আর DHCP থেকে স্বয়ংক্রিয় একটি আইপি আপনার ডিভাইজের সাথে লেগে যাবে। স্ট্যাটিক আইপির সাথে ব্যাপারটা সম্পূর্ণই আলাদা। প্রথমত আপনার ডিভাইজ গুলো আপনাকে ম্যানুয়ালভাবে কনফিগ করতে হবে, যেখানে কিছু টেকনিক্যাল নলেজ প্রয়োজনীয়। সাথে ঠিকঠাক কনফিগার না করতে পারলে হোস্ট থাকা ওয়েবসাইট, ফাইল সার্ভার ইত্যাদি কিছুই কাজ করবে না ঠিক মতো।

আরো কিছু সমস্যা রয়েছে স্ট্যাটিক আইপি ব্যবহার করার, তবে সবচাইতে গুরুতর সমস্যাটি হচ্ছে সিকিউরিটি রিলেটেড। যেহেতু আপনার নেটওয়ার্ক আইপি পরিবর্তনই হয় না, ফলে হ্যাকার বারবার একই অ্যাড্রেস ব্যবহার করে আপনার নেটওয়ার্কের উপর হ্যাকিং অ্যাটাক চালিয়ে যেতে পারবে। আপনার নেটওয়ার্ক এবং ডিভাইজের ভালনেরাবিলিটি খুঁজে পাওয়ার জন্য হ্যাকারের কাছে যথেষ্ট সময় চলে আসবে। বা ধরুন আপনার কম্পিউটার অলরেডি হ্যাকার আক্সেস করে নিয়েছে, সেক্ষেত্রে সে আরামে আক্সেস করতেই থাকবে। যেখানে ডাইন্যামিক আইপি বারবার পরিবর্তন হয়ে যায়, তবে হ্যাকারকে বারবার নতুন করে কানেকশন তৈরি করতে হবে। যাই হোক, অলরেডি কম্পিউটার হ্যাকের শিকার হলে এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন।

তাছাড়া স্ট্যাটিক/ডেডিকেটেড/ফিক্সড আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করার জন্য আপনাকে বেশি টাকা পরিশোধ করতে হবে। ওয়েব হোস্টিং এর ক্ষেত্রে সার্ভার বিলের সাথে সাথে অনেক কোম্পানি ডেডিকেটেড আইপির জন্যও বিল গ্রহণ করে থাকে।

ডাইন্যামিক ডিএনএস সার্ভিস ব্যবহার করে আপনি স্ট্যাটিক আইপি ব্যবহার না করেও এর সুবিধা গুলো নিতে পারবেন। এই সার্ভিসটির মাধ্যমে আপনি আপনার নেটওয়ার্কে হোস্টনেম বা ডোমেইন নেম সেট করতে পারবেন যেটা পরিবর্তন হয় না। ডাইন্যামিক ডিএনএস সার্ভিস সর্বদা আপনার হোস্ট নেমের পেছনের আইপি আপডেট করতেই থাকবে ফলে আইপি চেঞ্জ হলেও আপনার সমস্যা হবে না। বলতে পারেন এভাবে নিজের পার্সোনাল ডেডিকেটেড আইপি ব্যবহার করা যেতে পারে, তাও এক্সট্রা টাকা পে না করেই। আমার মতে No-IP অনেক বেটার সার্ভিস প্রদান করে থাকে।

জাস্ট নো-আইপি ক্লায়েন্ট ইউজ করলেই আপনি সহজেই আপনার কম্পিউটার কনফিগার করে নিতে পারবেন। যদি কনফিগ করতে সমস্যা হয় আমাকে নিচে কমেন্ট করতে পারেন।





ওয়াইফাই কী ও কিভাবে কাজ করে ?

No comments

ওয়াইফাই কী ও কিভাবে কাজ করে ?



    

WLAN বা ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক কী:  একটি সীমিত এলাকা অর্থাৎ একই ভবন, পাশাপাশি অবস্থিত ভবন অথবা একটি অফিস বা এপার্টমেন্টে অবস্থিত কমপিউটারসমূহ, প্রিন্টার ও অন্য কোন বিশেষ ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মধ্যে তারের পরিবর্তে রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে স্থাপিত আন্তঃসংযোগ ব্যবস্থাকে ওয়ারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (WLAN) বলে।  


Wi-Fi ("wireless fidelity") 


হচ্ছে একটি বিশেষ ধরনের ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের টার্ম বা ট্রেড মার্ক যেখানে ওয়াইফাই এলাইয়েন্স নামে একটি কমিটি কর্তৃক পরীক্ষীত ও অনুমোদিত হার্ডওয়্যার ও স্পেসিপিকেশন ব্যবহার করা হয়। এর প্রধান উদ্দেশ্য বিভিন্ন কোম্পানীর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কের ডিভাইসরগুলি যাতে পরষ্পরের সাথে কাজ করতে পারে। এছাড়া নেটওযার্কটির কনফিগারেশনসহ অন্যান্য টেকনিক্যাল বিষয়ের একটি স্ট্যান্ডার্ড মান নির্ধারণ করা। ব্যাবহারকারীদের জন্য সুবিধা হচ্ছে, যদি কারো মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপে Wi-Fi এডাপটার থাকে, তবে এটি যে কোন Wi-Fi নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হতে পারবে। সুতরাং আমরা বলতে পারি সব ওয়াইপাই নেটওয়ার্ক হচ্ছে ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক, কিন্তু সব ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক ওয়াইপাই নেটওয়ার্ক নয়।     একটি ওয়াইফাই রয়টার/একসেস পয়েন্ট/এন্টিনার মাধ্যমে কোন বিশেষ স্থানে যখন ওয়ারলেস ইন্টারনেট কানেকশনের সুবিধা প্রদান করা হয় তখন সেই স্থানকে Hot Spot বলা হয়। একাধিক একসেস পয়েন্ট/এন্টিনার মাধ্যমে সৃষ্ট হটস্পটগুলোকে সমন্বয় করে যখন বড় এলাকা ভিত্তিক একটি ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক তৈরি হয় তখন সেই এলাকাকে Wi-Fi Zone বলা হয়।                                                                                                                                                                                    

মোবাইল ব্রডব্যান্ড বনাম ওয়াইফাই হটস্পট


মোবাইল ব্রডব্যান্ড সেবা সাধারণত মোবাইল ফোনের কোম্পানীগুলো দিয়ে থাকে। সুতরাং প্রায় সব জায়গা থেকে (মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক) মোবাইল ফোন বা ওয়ারলেস মডেমের সাহায্যে ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়া যায়। ওয়াইফাই হটস্পটে এই সুযোগ একটি সীমিত এলাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ। ইদানীং বড় বড় শহরের বাস/ট্রেন স্টেশন, শপিং সেন্টার গুরুত্বপূর্ণ এলাকাসমূহে ওয়াইফাই জোন সৃষ্টি করা হচ্ছে। মোবাইল ব্রডব্যান্ড সার্ভিসের মাসিক চার্জ বেশী। এছাড়া একদেশ থেকে অন্য দেশে গেলে মোবাইল ব্রডব্যান্ড সার্ভিস কাজ করে না, যদি কাজ করে তবে চার্জ হয় খুবই বেশী। তাই নিজস্ব ল্যাপটাপ বা মোবাইল ফোন থেকে প্রয়োজনীয় সময়ের জন্য ওয়াইফাই হটস্পট থেকে ইন্টারনেট কানেকশন সস্তা। ইদানিং বিভিন্ন শহরের ওয়াইফাই হটস্পটের তালিকা নেটে পাওয়া যায়।





HIGH SPEED FTP SERVER

1 comment

Saturday, 9 February 2019






আমাদের মুভি সার্ভার


1.সার্ভার

2.সার্ভার

3.সার্ভার




আমাদের গেমস সার্ভার




আমাদের LIVE  TV সার্ভার


1. সার্ভার




আমাদের COMPUTER FILE সার্ভার

1.সার্ভার







Don't Miss
© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
made with by SaHaLoM Pro