Showing posts with label লাইফ স্টাইল. Show all posts
Showing posts with label লাইফ স্টাইল. Show all posts

বিয়ের পর নারীর মোটা হওয়ার রহস্য !

No comments

Monday, 9 December 2019


বিয়ের পর নারীর মোটা হওয়ার রহস্য !


বিয়ের পর নারীর মোটা হওয়া নিয়ে সম্প্রতি ইউরোপের নয়টি দেশ জুড়ে করা এক গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, অবিবাহিতদের তুলনায় দম্পতিরা সাধারণত স্বাস্থ্যকর খাবার বেশি খেয়ে থাকেন।

গবেষণার প্রধান লেখক, ইউনিভার্সিটি অফ বাসেলের হেলথ সাইকোলজি বিভাগের সহকারি অধ্যাপক ইয়ুতা মাতা বলেন, “দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কে জড়িত পুরুষরা অনেক সচেতনতার সঙ্গে আরও স্বাস্থ্যকরভাবে খাওয়া-দাওয়া করেন।”

গবেষণায় দেখা যায়, অবিবাহিতদের তুলনায় বিবাহিত পুরুষরা শারীরিক পরিশ্রম কম করেন। গবেষকরা বৈবাহিক অবস্থা এবং বডি ম্যাস ইনডেক্স (বিএমআই) মধ্যকার সম্পর্ক পর্যবেক্ষণ করেন। উচ্চমাত্রার বিএমআই হতে পারে দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা যেমন ডায়াবেটিস বা হৃদরোগের কারণ।

গবেষকরা অস্ট্রিয়া, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, রাশিয়া, স্পেন এবং ব্রিটেনের ১০ হাজার ২শ’ ২৬ জন উত্তরদাতার তথ্য ‘ক্রস-সেকশনাল’ পদ্ধতিতে পর্যালোচনা করেন।
নয়টি দেশের ফলাফলেই দেখা যায়, দম্পতিদের বিএমআই’য়ের মাত্রা অবিবাহিতদের তুলনায় বেশি, নারী-পুরুষ উভয়েরই।


বার্লিনের ম্যাক্স প্লাঙ্ক ইন্সিটিটিউট ফর হিউম্যান ডেভেলপমেন্টের রাল্ফ হার্টউইগ বলেন, “সামাজিক বিষয়গুলো স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। আর বিয়ে এবং আনুষঙ্গিক পরিবর্তনগুলো শারীরিক পুষ্টি এবং ওজনের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত।”

বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স কিভাবে করতে হয় পিস্তলের লাইসেন্স করার পদ্ধতি

No comments

Tuesday, 3 December 2019




বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স কিভাবে করতে হয় পিস্তলের লাইসেন্স করার পদ্ধতি


লাইসেন্সকৃত অস্ত্র আত্মরক্ষার জন্য ব্যবহার করা যায়। অন্য কোন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায় না। কারন লাইসেন্সটা দেওয়া হয় শুধুমাত্র ব্যক্তি তার নিরাপত্তার জন্য অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে |

যাদেরকে লাইসেন্স প্রদান করা হয়:
বাংলাদেশে চলমান ১৮৭৮ সালের Arms Act ও ১৯২৪ সালের Arms Rules এর আওতায় সামরিক/বেসামরিক/অন্যান্য ব্যক্তিবর্গকে অনিষিদ্ধ বোরের আগ্নেয়াস্ত্রসমূহের লাইসেন্স প্রদান করা হয়। এক্ষেত্রে যেকোন ব্যক্তি সর্বোচ্চ দু’টি আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনকারীর বয়স শর্ত ব্যারেল আগ্নেয়াস্ত্রের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৩০ (ত্রিশ) বছর এবং লং ব্যারেলের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ২৫ (পঁচিশ) বছর হতে হয়। আবেদনকারীকে অবশ্যই আয়কর দাতা হতে হয়। শিল্পপতি/বিশিষ্ট ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে বছরে ন্যূনতম ২.০ (দুই লক্ষা) টাকা আয়কর প্রদান করতে হয়। আবেদনকারীর অনুকূলে পুলিশ প্রতিবেদন থাকতে হয়।

আগেয়াস্ত্র সরকার থেকে কিনতে হয় না তবে যাদের সরকারী লাইসেন্স আছে তাদের কাছ থেকে কিনতে হয়।
আগ্নেয়াস্ত্র কেনার শর্তাবলী-

বয়স ত্রিশ বছরের বেশি হতে হবে, যারা বাৎসরিক ২ লাখ টাকা কর প্রদান করে থাকে তারাই একমাত্র -অস্ত্র কিনতে পারেন |

কাগজপত্র যা যা লাগবে 

নাগরিক সনদপত্র, জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, ট্যাক্স সার্টিফিকেটের ফটোকপি, ৬ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, লাইসেন্স ফি ৩,০০০ টাকা |

অস্ত্র বডিগার্ড ব্যবহার করলে অস্ত্র বডিগার্ড এর নামে লাইসেন্স থাকতে হবে |

যদি মালিক কোন ক্ষেত্রে ব্যবহার করে তার নামেও লাইসেন্স থাকতে হবে |

অস্ত্র ক্রয়ের ক্রয়ের পর কোন কারনে অস্ত্র হারিয়ে গেলে সাথে সাথে থানায় জিডি করতে হয় |

এক বছর পর পর লাইসেন্স নবায়ন করতে হয় |

ডিসি অফিস থেকে ফরম সংগ্রহ করে জমা দিবেন।


জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে লাইসেন্স নবায়ন করাতে হয় | লাইসেন্স নবায়ন করতে কোন প্রকার ফি লাগে না | পুরাতন লাইসেন্স দেখিয়ে নতুন লাইসেন্স করতে হয় |

দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে ঢাকায় বেশ কিছু আগ্নেয়াস্ত্রের দোকান দেখা যায়। তবে এসব দোকান থেকে চাইলেই যে কেউ আগ্নেয়াস্ত্র ক্রয় করতে পারে না। আবার যারা ক্রয় করতে পারেন তারা ক্রয়ের পর সরাসরি তা বহন করতে পারেন না। এজন্য আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হয়।

অনিষিদ্ধবোরের সকল প্রকার লাইসেন্স সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক কর্তৃক প্রদান করা হয়। তবে পিস্তল ও রিভলবার লাইসেন্স প্রদানের ক্ষেত্রে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটগণ আবেদনকারীর ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকার গ্রহণ করবেন এবং প্রকৃত প্রয়োজনীয়তা যাচাই করে রিভলবার/পিস্তল লাইসেন্স প্রদানের সুপারিশসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পুর্বানুমতির জন্য প্রেরণ করবে।

অন্যান্য লং ব্যারেল অস্ত্রের ক্ষেত্রে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট লাইসেন্স প্রদান করেন। তবে লাইসেন্সে লিপিবদ্ধকরণের ৫ (পাঁচ) বৎসরের মধ্যে আগ্নেয়াস্ত্র বিক্রয় করা যাবে না।

কোন লাইসেন্সধারী ব্যক্তিকে অস্ত্র ক্রয়ের ৬ (ছয়) দিনের মধ্যে লাইসেন্স ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের নিকট ক্রয়কৃত অস্ত্র উপস্থাপন করে লাইসেন্সে অস্ত্রের তথ্যাটি লিপিবদ্ধ করতে হয়।

আবেদনকারী যদি আর্মি এ্যাক্টের আওতাধীন ব্যক্তি হন (সামরিক কর্মকর্তা) তাহলে নিজ স্থায়ী আবাসস্থলের সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সুপারিশক্রমে আবেদন করতে পারেন। আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স প্রাপ্তির সকল আবেদন সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট দাখিল করতে হয়। আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ফি একবারের জন্য প্রযোজ্য তবে লাইসেন্স নবায়ন ফি জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের জেএম শাখায় ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে জমা দিয়ে প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নবায়ন করতে হয়।

সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেটগণ ৩১ জানুয়ারী পরযন্ত জরিমানা ছাড়া নবায়ন করতে পারেন। উক্ত সময়ের পরে নবায়ন করতে হলে জরিমানা প্রদানসাপেক্ষে লাইসেন্স নবায়ন করা যাবে। উল্লেখ্য, জরিমানার পরিমাণ মূল লাইসেন্সে প্রদেয় টাকার সমপরিমাণ।

প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে চাকুরীর বদলীজনিত বা অবসরগ্রহণের কারণে বেসামরিক কর্মকর্তা/কর্মচারীগণ তাদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স নিজ কর্মস্থল/বর্তমান আবাসস্থলের সন্নিকটস্থ জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট থেকে নবায়ন করতে পারবেন। উক্ত নবায়নের তথ্য অবশ্যই লাইসেন্স ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষ (সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট) কে অবহিত করতে হবে।

Arms Rules 1924 এর Chapter – III এর ৫০ বিধি অনুযায়ী কোন ব্যক্তি আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ট্রান্সফারের আবেদন করলে তা যথানিয়মে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটগণ নিষ্পত্তি করবেন। তবে এক্ষেত্রে লাইসেন্স ইত্যুকারী কর্তৃপক্ষের অনাপত্তি থাকতে হবে।


সূএ- বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট

গলা থেকে মাছের কাঁটা নামানোর সহজ উপায়

No comments

গলা থেকে মাছের কাঁটা নামানোর সহজ উপায়

খেতে বসে গলায় মাছের কাঁটা ফোটেনি এমন বাঙালি বোধহয় খুঁজে পাওয়া মুশকিল। অনেকে এখনও আছেন মাছের কাঁটা ঠিকমতো বেছে খেতে পারেন না। খেতে বসে অনেক কথা বলেন। আবার খুব তাড়াহুড়ো করে খান। এর ফলে হয় কী, অসাবধানে মাছের কাঁটা গলায় ফুটে যায়। আর তারপরই শুরু হয় যত বিপত্তি। গলায় মাছের কাঁটা বিঁধলে অসম্ভব অস্তস্তি শুরু হয়। তাই মাছের কাঁটা নামানোর উপায় রইল আপনাদের জন্য।

কোক : বাড়িতে কোক জাতীয় পানীয় থাকলে খান। এটি কাঁটা নামানোর সবচেয়ে আধুনিক পদ্ধতি। গলায় মাছের কাঁটা বিঁধলে এক নিশ্বাসে যতটা সম্ভব কোক খেয়ে নিন। কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।

অলিভ অয়েল : তেল পিছল পদার্থ। আর অলিভ অয়েল কাঁচা খেলেও ক্ষতি নেই। তাই বাড়িতে যদি অলিভ অয়েল থাকে তৎক্ষণাৎ খেয়ে নিন ১ চামচ। কাঁটা পিছলে গলা থেকে নেমে যাবে।

পাতি লেবু : মাছের কাঁটা নিমেষে নরম করে তুলতে পারে পাতি লেবু। তাই গলায় কাঁটা ফুটলে আগে একটা লেবু কাটুন। নুনে মাখিয়ে রস খেয়ে নিন। কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে গলা দিয়ে।

কলা : কলা পিচ্ছিল। তাই গলায় মাছের কাঁটা বিঁধলে আগেই একটা কলা খেয়ে নিন। কখন গলা থেকে কাঁটা নেমে যাবে টেরই পাবেন না।

ভিনিগার : গলায় ফুটে থাকা মাছের কাঁটা নামাতে দারুণ কাজ দেয় ভিনিগার। জলের সঙ্গে সামান্য ভিনিগার মিশিয়ে খেলে আটকে থাকা কাঁটা খুব সহজে নেমে যায়। অনেকটা পাতি লেবুর মতো কাজ করে।

হোমিওপ্যাথি ওষুধ : বাড়িতে এক শিসি সাইলেশিয়া রাখুন। এই হোমিওপ্যাথি বড়ি গলায় ফুটে থাকা মাছের কাঁটা, বিশেষ করে কই মাছের খতরনাক কাটা গলিয়ে যন্ত্রণামুক্ত করতে পারে আপনাকে।

সাদা ভাত : সাদা শুকনো ভাতের ছোটো ছোটো বল বানিয়ে চটপট জল দিয়ে গিলে ফেলতে হবে। মনে রাখবেন, শুধু শুধু সাদা ভাত খেলে কিন্তু গলায় আটকে থাকা জেদি কাঁটা নামাতে পারবেন না।

জল : উপরে উল্লেখিত কোনও উপাদানই যদি হাতের কাছে না থাকে, তা হলে অনেক পরিমাণ জল খেয়েই গলা থেকে কাঁটা নামাতে হবে আপনাকে। ভালো হয় যদি, হালকা গরম জলে সামান্য নুন মিশিয়ে খান। তাতে কাঁটা নরম হয়ে তাড়াতাড়ি গলা থেকে নেমে যাবে। আপনিও তাড়াতাড়ি কাঁটা ফোটার যন্ত্রণা থেকে নিস্তার পাবেন।

ফুসফুস ক্যান্সারের যে ৯টি প্রাথমিক লক্ষণেই সতর্ক হতে হবে

No comments
ফুসফুস ক্যান্সারের যে ৯টি প্রাথমিক লক্ষণেই সতর্ক হতে হবে। 

ধরুন আপনি জগিংয়ে বের হলেন। কিন্তু হঠাৎ করেই আপনার দম শেষ হয়ে গেল এবং শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে গেল। পরিস্থিতি আরো ভয়ানকও হতে পারে। সামান্য শারীরিক তৎপরতাতেও যদি আপনার নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার ফুসফুস আশানুরুপ স্বাস্থ্যবান নয়। এমনকি তা হতে পারে ফুসফুস ক্যান্সারেরও লক্ষণ।


ফুসফুসের ক্যান্সার সবচেয়ে মারাত্মক ক্যান্সারগুলোর অন্যতম একটি। প্রাথমিক স্তরেই যদি এই ক্যান্সার সনাক্ত করা না যায় তাহলে কিন্তু মৃত্যু অবধারিত। সুতরাং আসুন জেনে নেওয়া ফুসফুস ক্যান্সারের প্রাথমিক ৯টি লক্ষণে সম্পর্কে যেগুলো দেখা দেওয়া মাত্রই সতর্ক হতে হবে।
১. ক্রমাগত কাশি- এলার্জি, ঠাণ্ডা-সর্দি, ফ্লু-র মতো সাধারণ কিছু রোগের লক্ষণ হতে পারে কাশি। ফলে লোকে হয়তো কাশি হলে খুব একটা চিন্তিত নাও হতে পারেন। কিন্তু আপনার যদি দুই মাসের বেশি কাশি হয় এবং ওষুধ খাওয়ার পরও তা ভালো না হয় তাহলে তা ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ।
২. মরিচা রঙের কফ- কফের রঙ যদি মরিচা বা লালাভ হয় তাহলে বুঝতে হবে কফের সঙ্গে রক্ত বের হচ্ছে। এটিও ফুসফুস ক্যান্সারের প্রাথমিক একটি লক্ষণ।
৩. বুকে ব্যথা- গ্যাস্ট্রিসাইটিস, অবসাদ, রক্তশুন্যতা, স্ট্রেস সহ নানা কারণে বুকে ব্যথা করতে পারে। নিঃশ্বাস গ্রহণের সময় যদি তীব্র ব্যথা হয় অথবা হাসি বা কাশির দেওয়ার সময় বুকে ব্যথা হয় তাহলে তা হতে পারে ফুসফুস ক্যান্সারের প্রাথমিক একটি লক্ষণ।
৪. অনবরত অবসাদ বা ক্লান্তি- ব্যস্ত জীবনের কারণে ক্লান্ত ও দুর্বল অনুভূতি হতে পারে। এছাড়া পুষ্টির ঘাটতি, স্ট্রেস থেকেও অবসাদ দেখা দিতে পারে। কিন্তু ক্রমাগত অবসাদ, যা দীর্ঘমেয়াদি এবং প্রতিদিনের কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটায় তা হতে পারে ফুসফুস বা অন্য কোনো ক্যান্সারের লক্ষণ।
৫. গলার স্বরের পরিবর্তন-  স্বাভাবিক ভাবে কথা বলার সময়ও যদি গলার স্বর কর্কশ বা ফেঁসফেঁসে শোনায় তাহলে তা হতে পারে ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ। ফুসফুসে ক্যান্সার কোষ জন্ম নেওয়ার পর তা শ্বসন প্রক্রিয়ার অন্যান্য অংশ সহ ভোকাল কর্ড বা স্বরতন্ত্রীকে আক্রমণ করে। ফলে গলার স্বর বদলে যায়।
৬. দীর্ঘমেয়াদে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ- আপনার যদি ব্যাকটেরিয়াজনিত কাশি, ঠাণ্ডা, ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া হয় এবং ওষুধ খাওয়ার পরও ভালো না হয় তাহলে তা ফুসফুস ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ। ফুসফুস ক্যান্সার শ্বাস গ্রহণ প্রক্রিয়াক দুর্বল করে দেয় যার ফলে এই ধরনের সংক্রমণ হয়।
৭. স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা- মস্তিষ্কের কিছু অংশের সঙ্গে ফুসফুসের সংযোগ রয়েছে। মস্তিষ্কের শিরা-উপশিরাগুলোর মাধ্যমে ও সংযোগ স্থাপিত হয়। ফলে ফুসফুস ক্যান্সার হলে মস্তিষ্কেও প্রভাব পড়ে। বসা থেকে উঠতে গিয়ে যদি সমস্যা হওয়া, কাঁধের মাংসপেশি দুর্বল হয়ে পড়া ইত্যাদি ফুসফুস ক্যান্সারের সঙ্গে যুক্ত।
৮. গাইনেকোমেস্টিয়া- পুরুষদের স্তনে অতিরিক্ত টিস্যু জন্মানো এবং প্রায় নারীদের মতো বড় স্তনের আকার ধারন করার নাম গাইনেকোমেস্টিয়া। হরমোনগত ভারসাম্যহীনতা এবং বংশসূত্রেও এই সমস্যা হতে পারে। তথাপি এটি ফুসফুস ক্যান্সারের একপি প্রাথমিক লক্ষণও হতে পারে। ফুসফুস স্তনের টিস্যুগুলোর কাছাকাছি জায়গায় থাকার ফলে স্তনের টিস্যুগুলোকেও ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। আর পুরুষদের মধ্যে এই লক্ষণটি বেশি স্পষ্ট হয়ে দেখা দেয়।
৯. চোখের পাতার দুর্বলতা- ফুসফুসের একেবারে ওপরের অংশে ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়লে চোখের পাতা দুর্বল হয়ে আসে। কেননা ফুসফুসের ওই অংশের স্নায়ুগুলো চোখের পাতার স্নায়ুগুলোর সঙ্গে যুক্ত থাকে। ফলে চোখের পাতা দুর্বল হওয়াও ফুসফুস ক্যান্সারের প্রাথমিক একটি লক্ষণ।

মার্ক জাকারবার্গের সেরা ১০ টি উক্তি

No comments

Monday, 2 December 2019



জাকারবার্গের ১০ উক্তি।

সম্প্রতি ভারত সফর করলেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ। দিল্লির ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির টাউন হল প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি কথা বলেন ভারতীয়দের সঙ্গে। বেশ গুরুত্বপূর্ণ কথা উঠেআসে তার বক্তৃতায়। তার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য নিয়ে আলাদা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।

১. বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে ভারতীয়দের মাঝে যোগাযোগ তৈরি করা।

২. যখন কোনো কিছু শুরু করতে চাইবেন তখন আপনি ঠিক কী চান সেটার উপরই বেশি জোর দেবেন এবং সে বিষয়গুলোর উপরই লক্ষ্য রাখবেন যেগুলো বিশ্বকে বদলাতে পারে।

৩. বিশ্বের সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশ ভারত। ভারতকে বাদ দিয়ে বিশ্ব চিন্তা করা যায় না। তাই পৃথিবীর জন্য কিছু করতে হলে অবশ্যই ভারতের জন্য কিছু করতে হবে।

৪. ফেসবুকের মতো বড় প্রতিষ্ঠান একজন ব্যক্তির হাত ধরে তৈরি হয়নি কিংবা এক মুহূর্তের অলৌকিক ঘটনায়তৈরি হয়ে যায়নি।

৫. ভুল কোনো ব্যাপার নয়। আপনি যে ভুল করতে পারেন, তার সবগুলো ভুলই আমি করেছি। কিন্তু আপনার ভুলগুলোর প্রতি মনোযোগ না দিয়ে কিভাবে ভালো করা যায় সেদিকে নজর দেয়া উচিত।

৬. আমাদের উদ্দেশ্য হলো কিভাবে ফেসবুকের মাধ্যমে আমরা সবার সঙ্গে যোগাযোগ আরো সহজ করতে পারি। তবে এখন আমি চিন্তা করছি যেফেসবুকের বাইরে আমরা কি করছি।

৭. প্রত্যেক ভালো প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয় কারো পরিশ্রমের কারণেই। তাই আপনি কি করতে চান এবংকেন করতে চান সেই বিষয়ের ওপর বেশি লক্ষ্য দেন।

৮. অনলাইন জরিপের ক্ষেত্রে দুর্বলতা হলো যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে না তারা এতে অংশ নিতে পারে না

৯. আমরা আফ্রিকায় নতুন ধরনের স্কুল তৈরি করেছি। খুব শিগগিরই আমরা ভারতেও এমন উদ্যোগ নেব।

১০. আমরা এমন কম্পিউটার সিস্টেম তৈরি করতে চাই যার অনুভূতি মানুষের চেয়েও প্রবল থাকবে। যে মানুষের চেয়েও ভালো শুনবে, ভালো বুঝবে।

১১. বিশ্বের ৪০০ কোটি মানুষ এখনো ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পায় না। আমরা তাদের দোরগোরায় ইন্টারনেট পৌছে দিতে চাই।

১২. সবাই মনে করে, আমরা হয়তো ইন্টারনেট ব্যবহারে বাধা দিতে চাই। কিন্তু এটা সত্য নয়। বরং আমরা চাই ন্যূনতম ইন্টারনেট সেবা যেন সবাই পায় এবং সবাই বিনামূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

Don't Miss
© এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
made with by SaHaLoM Pro